শামসুর রাহমান ১৯২৯ সালের ২৪শে অক্টোবর ঢাকা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার পাড়াতলী গ্রাম। তাঁর ডাকনাম- বাচ্চু।
- শামসুর রাহমানকে ‘নাগরিক কবি’ বলা হয়ে থাকে।
- তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
- ১৯৫৭ সালে সাংবাদিক হিসেবে ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’-এ কর্মজীবন শুরু করেন।
- তিনি ‘দৈনিক বাংলা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
- মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি কলকাতার ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘মজলুম আদিব’ ছদ্মনামে কবিতা লিখতেন।
- তিনি ২০০৬ সালের ১৭ই আগস্ট, মৃত্যুবরণ করেন।
পুরস্কার
| ‘আদমজী সাহিত্য পুরস্কার’- ১৯৬৩ | ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কার’- ১৯৬৯ |
| ‘একুশে পদক’- ১৯৭৭ | ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’- ১৯৯১ |
শামসুর রাহমান এর কাব্যগ্রন্থ
| ‘প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’ (১৯৬০) | বন্দী শিবির থেকে’ (১৯৭২) |
| ‘বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে’ (১৯৭৭) | উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ’ (১৯৮২) |
| ‘রৌদ্র করোটিতে’ (১৯৬৩) | ‘বিধ্বস্ত নীলিমা’ (১৯৬৭) |
| ‘নিরালোকে দিব্যরথ’ (১৯৬৮) | ‘নিজ বাসভূমে’ (১৯৭০) |
| ‘দুঃসময়ের মুখোমুখি’ (১৯৭৩) | ‘ফিরিয়ে নাও ঘাতককাটা’ (১৯৭৪) |
| ‘আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি’ (১৯৭৪) | ‘এক ধরনের অহংকার’ (১৯৭৫), |
| ‘আমি অনাহারী’ (১৯৭৬), | ‘শূন্যতায় তুমি শোকসভা’ (১৯৭৭) |
| ‘প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে’ (১৯৭৮) | ‘প্রেমের কবিতা’ (১৯৮১) |
| ‘ইকারুসের আকাশ’ (১৯৮২) | ‘এক ফোঁটা কেমন অনল’ (১৯৮৬) |
| ‘বুক তাঁর বাংলাদেশের হৃদয়’ (১৯৮৮) | হরিণের হাড়’ (১৯৯৩) |
| ‘তুমিই নিঃশ্বাস, তুমিই হৃদস্পন্দন’ (১৯৯৬) | ‘হেমন্ত সন্ধ্যায় কিছুকাল’ (১৯৯৭) |
| ‘না বাস্তব না দুঃস্বপ্ন’ (২০০৬) | |
শামসুর রাহমান এর উপন্যাস
| ‘অক্টোপাস’ (১৯৮৩) | ‘অদ্ভুত আঁধার এক’ (১৯৮৫) |
| ‘নিয়ত মন্তাজ’ (১৯৮৫) | ‘এলো সে অবেলায়’ (১৯৯৪) |
শামসুর রাহমান এর কবিতা
| ‘হাতির শুড়’: ১৯৫৮ | ‘টেলেমেকাস’: ১৯৬৬ |
| ‘আসাদের শার্ট’: ১৯৬৯ | ‘স্বাধীনতা তুমি’ |
| ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা’ | |
শিশুতোষ
| ‘এলাটিং বেলাটিং’ (১৯৭৫) | ‘ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো’ (১৯৭৭) |
| ‘লাল ফুলকির ছড়া’ (১৯৯৫) | |
আত্মস্মৃতি
| ‘স্মৃতির শহর’ (১৯৭৯) | ‘কালের ধূলোয় লেখা’ (২০০৪) |
প্রবন্ধ
| ‘আমৃত্যু তাঁর জীবনানন্দ’ (১৯৮৬), | ‘কবিতা এক ধরনের আশ্রয়’ (২০০২) |
শামসুর রাহমান এর বিখ্যাত উক্তি
| স্বাধীনতা তুমি, রবী ঠাকুরের অজর কবিতা। (স্বাধীনতা তুমি) |
| স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন। (স্বাধীনতা তুমি) |
আরো পড়ুন:-শহীদুল্লা কায়সার
Share this