জীবনানন্দ দাশ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯ সালে বরিশালেব্রাহ্ম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মায়ের নাম কুসুমকুমারী দাশ। তার ছিলেন একজন মহিলা কবি।
মৃত্যু:- ২২ অক্টোবর , ১৯৫৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ
ঝরাপালক | ১৯২৭ |
ধূসর পাণ্ডুলিপি | ১৯৩৬ |
বনলতা সেন | ১৯৪২ |
রূপসী বাংলা | ১৯৫৭ |
মহাপৃথিবী | ১৯৪৪ |
সাতটি তারার তিমির’ | ১৯৪৮ |
বেলা অবেলা কালবেলা | ১৯৬১ |
জীবনানন্দ দাশের উপন্যাস
মাল্যবান | ১৯৭৩ |
সতীর্থ | ১৯৭৪) |
কল্যাণী | ১৯৯৯ |
উপাধি
তিমির হননের কবি | রূপসী বাংলার কবি |
নির্জনতার কবি | ধূসরতার কবি |
জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত উক্তি
পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। (বনলতা সেন) |
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর। (বাংলার মুখ) |
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে। (সেইদিন এই মাঠ) |
সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি। (আকাশনীলা) |
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। (বনলতা সেন) |
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে। (আবার আসিব ফিরে |
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা আসে। (বনলতা সেন) |
কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে। (হায় চিল) |
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
প্রশ্ন:- ১। তার প্রথম কবিতা কখন প্রকাশিত হয়?
উত্তর:- ১৯১৯ সালে ব্রাহ্মবাদী পত্রিকার বৈশাখ সংখ্যায় তাঁর প্রথম কবিতা ‘বর্ষা আবাহন’ প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন:-২। জীবনানন্দ দাশকে কোন ধরনের কবি বলা হয়?
উত্তর:- রূপসী বাংলার কবি
প্রশ্ন:-৩ কোন বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডি.লিট উপাধি দেয়?
উত্তর:- তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডি.লিট ডিগ্রি লাভ করেন ।
আরো পড়ুন:- মাইকেল মধুসূদন দত্ত