তুরস্ক বর্তমানে অন্যতম মুসলিম শক্তিশালী রাষ্ট্র। সামরিক শক্তিতে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী রাষ্ট্র। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের ২০২৩ সালের র্যাঙ্কিংয়ে তুরস্কের অবস্থান অষ্টম।
তুরস্কের সামরিক বাহিনী
- সেনাবাহিনী
- বিমানবাহিনী
- নৌবাহিনী
তুরস্কের সামরিক বাহিনীতে প্রায় ৮ লাখ সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এছাড়াও, রিজার্ভ সদস্য আছে ১০ লাখেরও বেশি।
তুরস্কের সামরিক বাহিনীতে রয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম। এর মধ্যে রয়েছে:
- হেলিকপ্টার: ৪৪৫টি
- ড্রোন: ১০০টি
- আর্মারড ফাইটিং ভেহিকেল (এএফভি): ৭,৫৫০টি
- স্বচালিত কামান: ১,১৩টি
- ট্যাঙ্ক: ৩,৭৭৮টি
- বহুমুখী রকেট ব্যবস্থা (এমএলআরএস): ৮১১টি
- যুদ্ধবিমান: ২০৭টি
- প্রশিক্ষণ বিমান: ২৭৬টি
তুরস্কের সামরিক বাহিনীর অর্জন
- ১৯১৯ সালের গ্রীক আগ্রাসনে তুরস্কের বিজয়
- ১৯৭৪ সালের সাইপ্রাস অভিযান
- ১৯৯১ সালের কুয়েত যুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের সাথে অংশগ্রহণ
- ২০১১ সালের লিবিয়া গৃহযুদ্ধে বিদ্রোহীদের সমর্থন
- ২০১৫ সালের সিরিয়া গৃহযুদ্ধে কুর্দি যোদ্ধাদের সমর্থন
তুরস্কের সামরিক বাহিনী একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা দেশটির আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রভাব বা আদিপত্য বিস্তারের জন্য ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুন:- মালয়েশিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা