দুবাই বা আরব আমিরাতে পবিত্র ঈদুল ফিতর কত তারিখ হবে সেটি নির্ভর করবে চাঁদ দেখার উপর। ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ হচ্ছে- এপ্রিল মাসের ৯ অথবা ১০ তারিখ।
আরব আমিরাত বা দুবাই পবিত্র ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হবে- জুন মাসের ১৬ তারিখ।
দুবাই ঈদুল ফিতর উদযাপন
এই দিনটি বিশ্বের সকল মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র দিন, যা রমজান মাসে এক মাস রোজা রাখার পর উদযাপন করা হয়ে থাকে। আমিরাতের মুসলিমরা ঈদুল ফিতরের দিন সাধারণত নিচের কাজ গুলো করে থাকে।
ঈদুল ফিতরের নামাজ:- মুসলিমদের কাছে ইদুল ফিতরের নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় কাজ। যা মুসলমানরা সকাল বেলা একত্রিত হয়ে জামাতের সহিত পড়ে থাকে। আমিরাতের মুসলিমরা মসজিদ বা খোলা জায়গায় ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে থাকে।
পরিবারের সাথে সময় কাটানো: ঈদুল ফিতরের দিন আমিরাতের মুসলমানরা তাদের পরিবারের সাথে খাবার খায়, উপহার বিনিময় করে এবং একসাথে সময় কাটায়।
নতুন পোশাক পরা: ঈদুল ফিতরের দিন আরব আমিরাতের মুসলিমরা নতুন পোশাক পড়ে নামাজ পড়তে যায়।
মিষ্টি খাওয়া:- ইদুল ফিতর দিন তারা সাধারণত মিষ্টি জাতিয় খাবার খেয়ে থাকে।
দান করা:- আমিরাতের মুসলিমদের মধ্যে একটা অংশ ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন ধাতব সংস্থা বা তাদের সম্প্রদায়ের লোকদের সাহায্য করার জন্য অর্থ বা খাবার দান করতে পারে।
দুবাই ঈদুল আযহা উদযাপন
ঈদুল আযহা বা কোরবানির ঈদ বিশ্বের মুসলমানরা পশু কোরবানি করে আল্লাহর কাছে তাদের আনুগত্য প্রকাশ করে। আরব আমিরাত একটি মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ রাষ্ট্র তাই এখানেও মুসলিমরা তাদের পবিত্র ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা যথাযথ ভাবে উদযাপন করে থাকে। ঈদুল আযহার দিন তারা সাধারণত নিচের কাজ গুলো করে থাকে:-
ঈদুল আযহার নামাজ: আরব আমিরাতের মুসলিমরা খুব ভোরে পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করে থাকে।
পশু কোরবানি: ঈদুল আযহার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল পশু কোরবানি। আমিরাতের মুসলিমরা ঈদের নামাজ পড়ার পর যে কাজটি সবার আগে করে সেটি হচ্ছে পশু কোরবানি করা।
বন্ধুদের সাথে দেখা করা: ঈদুল আযহার দিন মুসলিমরা তারা তাদের বন্ধ, ও আত্মীয়স্বজনদের বাসায় গিয়ে সময় কাটায়।
আরো পড়ুন:-দুবাই ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা