কারক কাকে বলে:-
কারক শব্দটির অর্থ যে করে বা যা ক্রিয়া সম্পাদন করে, বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে।
যেমন: রিয়া পড়ে। এখানে পড়ে পদটি একটি ক্রিয়া পদ। ‘রিয়া পড়ে’ বাক্যটিতে ক্রিয়াপদ পড়ের সঙ্গে অপর পদ রিয়া এই বিশেষ্য পদের একটি সম্পর্ক রয়েছে, এই সম্পর্কটিই কারক।
কারক কত প্রকার ও কী কী
ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের পদের সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে যে ছয়টি রূপ পাওয়া যায় তার বিবেচনায় কারককে ছয়টি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:- কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণ কারক, সম্প্রদান কারক, অপাদান কারক ও অধিকরণ কারক।
সমাস কাকে বলে এবং কত প্রকার ও কী কী
বিভক্তি কাকে বলে:-
বিভক্তি বলতে সেসব বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি বোঝায় যেগুলো শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাক্য গঠনের জন্যে পদ সৃষ্টি করে এবং ক্রিয়াপদের সঙ্গে অন্য পদের সম্পর্ক নির্ণয় করতে সাহায্য করে। যেমন:
মোবাইল+এ= মোবাইলে এখানে -এ একটি বিভক্তি।
রিয়া পড়ে। এ বাক্যে রিয়া পদে কোন বিভক্তি নেই, ‘রিয়া’ শব্দটি বিভক্তিহীন হয়েই পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ (০) বিভক্তি আছে।
নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জন সন্ধির উদাহরণ
😇nice
😇nice..Awesome
Helpful post. Thanks.