জসীম উদ্দীন ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্ণ নাম মোহাম্মাদ জসীম উদ্দীন তবে তিনি জসীম উদ্দীন নামেই পরিচিত।
তার বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা এবং মা আমিনা খাতুন ওরফে রাঙাছুট। তার বাবা ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।
মৃত্যু: জসীম উদ্দীন ১৪ মার্চ, ১৯৭৬ সনে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। তার শেষ ইচ্ছা অনুসারে ফরিদপুর জেলার অম্বিকাপুর গ্রামে তার দাদীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
জসীম উদ্দীন এর কবিতা
কবর
আসমানী
রাখাল ছেলে (রাখালী)
নিমন্ত্রণ (ধানক্ষেত)
মুসাফির (বালুচর)
চাষার ছেলে’
পল্লীজননী
কবর কবিতা
কবর কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ‘কল্লোল’ পত্রিকায়। প্রিয়জন হারানোর মর্মান্তিক স্মৃতিচারণ ‘কবর’ কবিতার মূল বিষয়। এ কবিতায় ১১৮ টি পক্তি আছে এবং কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
জসীম উদ্দীন এর কাব্যগ্রন্থসমূহ
রাখালী
১৯২৭
নক্সীকাঁথার মাঠ
১৯২৯
সূচয়নী
১৯৬১
সোজন বাদিয়ার ঘাট
১৯৩৪
এক পয়সার বাঁশি
১৯৫৬
ধানক্ষেত
১৯৩৩
রূপবতী
১৯৪৬
মা যে জননী কান্দে
১৯৬৩
বালুচর
১৯৩০
মাটির কান্না
১৯৫৮
সকিনা
১৯৫৯
জসীম উদ্দীন এর নাটক
বেদের মেয়ে
১৯৫১
পদ্মাপাড়
১৯৫০
মধুমালা
১৯৫১
গ্রামের মায়া
১৯৫৯
পল্লীবধূ
১৯৫৬
ভ্রমণকাহিনী
চলে মুসাফির
১৯৫২
যে দেশে মানুষ বড়
১৯৬৮
হলদে পরীর দেশ
১৯৬৭
জার্মানির শহরে ও বন্দরে
১৯৭৬
উপন্যাস
বোবাকাহিনী
১৯৬৪
শিশুতোষ গ্রন্থ
জীবনকথা
১৯৬৪
হাসু
১৯৩৮
এক পয়সার বাঁশী’
১৯৪৯
ডালিমকুমার
১৯৫১
স্মৃতিকথা
যাদের দেখেছি
১৯৫২
ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়
১৯৬১
গানের সংকলন
গাঙ্গের পাড়
১৯৬৪
রঙ্গিলা নায়ের মাঝি
১৯৩৫
জারিগান
১৯৬৮
বিখ্যাত পঙ্ক্তি
এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। (কবর)
এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক। (কবর)
যে মোরে করিল পথের বিবাগী, পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি । (প্রতিদান)