ধাঁধা হলো এমন এক ধরনের শব্দ বা বাক্য যা সাধারণত রূপক অর্থে তৈরি করা হয় এবং যার মাধ্যমে মানুষকে কোনো প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর খুঁজতে হয়। এটি সাধারণত চতুর, কৌতূহল উদ্দীপক এবং মজার হয়।
ধাঁধার মূল উদ্দেশ্য হলো চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি করা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটানো। ধাঁধা শিশুসহ বড়দের মধ্যেও বেশ জনপ্রিয় এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ লোকজ সংস্কৃতি।
মজার ধাঁধা উত্তর সহ
মজার ধাঁধা এমন একধরনের প্রশ্ন বা ধাঁধা যেখানে কৌতূহল, চমক এবং মজার মিশেল থাকে। এগুলো সাধারণত সরলভাবে জিজ্ঞাসা করা হয়, কিন্তু উত্তর অনেক সময়ই অপ্রত্যাশিত, মজাদার বা বুদ্ধিমত্তার পরীক্ষা হিসেবে কাজ করে।
১। মেয়েরা বের করে হাটে আর ছেলেরা লুকিয়ে হাটে
বলোতো কি?
উত্তর: মানি ব্যাগ
২। ঢাকাতে ১ টি আছে, কলকাতায় ২ টি আছে,পৃথিবীতে ১ টিও নেই।
উত্তর: ক
৩। মাথায় মুকুট গোল গোল পেটের মধ্যে হাত-পা, চলে কিন্তু নড়ে না এটা কি তা বল না !!
উত্তর: শামুক
৪। সহজ ধাঁদা খালে বিলে পানি নাই কিন্তু গাছের উপরে পানি?..
উত্তর: ডাব
৫। একটি পাখির তিনটি ডানা”! `শীতকালে উরতে মানা”!
উত্তর:ফ্যান
৬। আমার মায়ের পেটের সন্তান কিন্তু আমার ভাই না?
উত্তর: বোন
৭। যা দেবেন তাই খাবে কিন্তু জল খেলে মারা যাবে বলুনতো জিনিসটা কী
উত্তর: আগুন
৮। একটা কাপড় শুকাতে ৫ মিনিট সময় লাগে তা হলে ৫ টি কাপড় শুকাতে কত সময় লাগবে
উত্তর: পাঁচ মিনিট
৯। আকাশের আব মাটির দুল মায়ে খা বাপে লেক বলেন তো কি হবে
উত্তর: আবদুল খালেক
১০। ছেলেটা আজও ডিম সিদ্ধ খেতে গিয়ে কেঁদে ফেলে, কারণ, মেয়েটার নাম ছিল……!
উত্তর: কুসুম
১১। ১টি হাড়িতে ১০০টি মিষ্টি আছে নীরা নব্বই টা মিষ্টি খেলে,আর থাকে কয়টা?
উত্তর:১০
১২। একই প্রশ্ন কিন্তু সবাই আলাদা আলাদা উত্তর দেয় অথচ সবার উত্তরই ঠিক প্রশ্নটি কি❓
উত্তর: তোমার নাম কি
১৩। পানিতে জন্ম ঘরে বাস পানিতে পড়লেই স’র্ব’না’শ কি হবে।
উত্তর: লবণ
১৪। একটু খানি পুকুরটা জল টলমল করে ছোট একটু কণা পড়লে সর্বনাশ করে।
উত্তর: চোখ
১৫। আমি থাকি খালে বিল তুমি থাক ডালে। তুমার আমার দেখা হবে মরণের কালে। বল উওর কি হবে
উত্তর: মরিচ আর মাছ
১৬। রাজা বসলো চেয়ারে রাজার পা গেল বাজারে বলোতো কি
উত্তর: কচুর লতি
১৭। আরেকটি নতুন ধাঁধা ছেলেরা হাঁপিয়ে যায় মেয়েরা আরো করতে চায়
উত্তর: শপিং
বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ
বুদ্ধির ধাঁধা এমন ধাঁধা যা আপনার চিন্তা করার ক্ষমতা, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং যৌক্তিকতা যাচাই করে। এগুলো সরাসরি উত্তর দেওয়ার বদলে আপনার মস্তিষ্ককে কাজে লাগাতে বাধ্য করে।
আরো পড়ুন:- বাংলা প্রবাদ বাক্য
১। এপার ঝাটি, ওপার ঝাটি। ঝাটিতে করে, পিটা পিটি।
উঃ—চোখের পাতা।
২। এক ঘরে এক থাম। বল কি তার নাম।
উঃ—ছাতা।
৩। এক সাথে সাতটা রঙ, কোথায় থাকে বলো। না পারলে বুঝবো, তুমি বিজ্ঞানে নও ভাল।
উঃ—রংধনু।
৪। এক গাছে তিন তরকারী, আজব কথা বলি হাড়ি।
উঃ—কলাগাছ।
৫। এক বাড়ির দুই দরোজা দিয়া জল গড়িয়ে পড়ে, হাওয়া ছাড়া আর হাওয়া নেয়ার পরে।
উঃ—সর্দি।
৬। এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়। তিনটি তাল পড়লে তারা, সমান ভাগে পায়।
উঃ—বাপ, ছেলে, নাতি।
৭। এতো ভালো বিছানা, কেউ যেন বসে না।
উঃ—পানি।
৮। একটি হলে কাজ হবে না, দুটি কিন্তু চাই। দুটি পেলে, হবে চাষী ভাই।
উঃ—বলদ।
৯। একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।
উঃ—চোখ।
১০। শাড়ি দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানা চাই।
উঃ—দুই সতীন।
১১। একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়। এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।
উঃ—হাতের পাঁচ আঙ্গুল।
১২। কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ। গাছ তলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ।
উঃ—চন্দন।
১৩। কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল, ভাবতে গেলে তার কথা, পণ্ডিতের হয় ভুল?
উঃ—চালতা।
১৪। কোন ফলের বীজ হয় না, বলো দেখি দাদা, না পারলে লোকে তোমায় বলবে আস্ত গাধা।
উঃ—সবরি কলা।
১৫। ওপারেতে বুড়ি মারল, এপারেতে গন্ধ এলো।
উঃ—কাঠাল।
১৬। কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ। গাছ তলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ।
উত্তরঃ চন্দন।
১৭। কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল, ভাবতে গেলে তার কথা পণ্ডিতের হয় ভুল?
উত্তরঃ চালতা।
১৮। কোন টেবিলে পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছাড়ায় না?
উত্তরঃ টাইম টেবিল।
১৯। কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই ফেলি তার আর্ধ ভাগ, অর্ধাংশ খাই। টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ আগণন বাংলাদেশের সস্তা ফল নাম কত এখন?
উত্তর-আনারস।
২০। কোমর ধরে শুইয়ে দাও, কাজ যা করার করে নাও।
উঃ—শিল নোড়া।
২১। কনছেন দেখি কোণ বাসা ভাড়া দেওয়া যায় না?
উত্তরঃ ভালবাসা।
২২। কলের মধ্যে পা দিয়েছি, তাইতো আমায় পেলে। বিপদ হলে দোষটা সবাই আমার ঘাড়ে ফেলে।
উত্তরঃ কপাল।
২৩। কনছেন দেখি, সাদার ভেতর সাদা।
উত্তরঃ ডিম।
২৪। কেবান সে ফল ভাই, লেজে থাকে দাড়ি? গা কেটে ধরে ফল, খায় নর-নারী।
উত্তরঃ ভুট্টা
২৫। কোন প্রশ্নের উত্তরে কখনো হ্যা বলা যায়না?
উত্তর: আপনি কি ঘুমাচ্ছেন? এই প্রশ্নে।
২৬। ‘আগা গোড়া উল্টে পাল্টে, যাবেন তিনি রোজ। সবটা কারো রাজা নহে, মন্ত্র করে খোঁজ।’
উত্তর: নিয়তি
২৭। ‘কোন গাছে হয় না ফুল, তবু আছে গন্ধ।’
উত্তর: চন্দন গাছ
২৮। ‘কলের মধ্যে দিলে পা, ভাগ্যের লিখন হবে তা।’
উত্তর: কপাল
২৯। আঘাত নয়, দেশের নাম, বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা
৩০। আসবে তারা যাদের স্বভাব, ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: কাক
৩১। আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা, ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৩২। আসলে নকল দেখি, মাথা কেটে সিক্ত নাকি। শেষ জোড়া দু নম্বরটা, তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৩৩। ‘কদমের ভাই সজন রায়, একশ’ আটটা জামা গায়। তবু তার সাধ মেটে না, আরও সে জামা চায়।’
উত্তর: কলাগাছ
৩৪। ‘ইনসিঙ্গি বিনসিঙ্গি, মাথায় তিনটি শিং। পশু নয় পাখি নয়, পানিতে পাড়ে ডিম।’
উত্তর: পানিফল
৩৫। ‘আগা কেটে ডাল কেটে বসাইলাম চারা, ফুল নাই ফলও নাই পাতাতেই ভরা।’
উত্তর: পান
৩৬। কদমের ভাই সজন রায়; একশো আটটা জামা গায়। তবু তার সাদ মিটে না, আরো জামা চায়।
উত্তরঃ কলাগাছ।
৩৭। কনছেন দেখি কোন খানা খাওয়া যায় না?
উত্তরঃ গোসলখানা।
৩৮। কাঁচাতে তুলতুল, পাকাতে টক। লেংটা হয়ে বাজারে যায়, জিভে আসে পানি।
উত্তরঃ তেঁতুল।
৩৯। কোন শহর খুলতে মানা, তা কি তোমার আছে জানা।
উত্তর–খুলনা।
৪০। কোন সে বিদেশী ভাষা নাম চার অক্ষরে, দ্বিতীয় কেটে দেখো পানিতে বাস করে?
উত্তর—ইংলিশ।
৪১। কোন পাখির ডিম নাই, বলো তো দেখি। বলতে না পারলে বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।
উত্তরঃ বাদুর।
৪২। কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা। বলতে না পারলে, হবে তুমি গাধা।
উত্তরঃ নারিকেল।
৪৩। এখান থেকে ফেললাম ছুরি, বাঁশ কাটলাম আড়াই কুড়ি। বাঁশের মধ্যে গোটা গোটা, আমার বাড়ী চল্লিশ কোটা। কোঠার উপর কোট জমি, তার মধ্যে আছে এক রাণী।
উঃ—মৌমাছি।
৪৪। ওল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাবো লতা। কে আমি ভেবে চিনতে বলে ফেলো তা।
উঃ—তাল।
৪৫। কোন সে রসিক চাঁন, নাকে বসে ধরে কান??
উঃ—চশমা।
৪৬। কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা। বলতে না পারলে, হবে তুমি গাধা।
উঃ—নারিকেল।
৪৭। এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই। মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।
উঃ—চোখ।
৪৮। লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।
উঃ—মন।
৪৯। একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।
উঃ—ছায়া।
৫০। একটি গাছের বাঁট নাই, তবু দুগ্ধ হয় প্রচুর। দোহনকালে থাকে নাকো, তার নিকটে বাছুর।
উঃ—তালগাছ।
৫১। একটি অক্ষর শিক্ষকে আছে, পন্ডিতে নেই। কাননে আছে, বাগানে নেই।
উঃ—ক।
৫২। এমন একটি কাপের নাম বলো দেখি ভাই, যে কাপেতে চা চিনি, দুধ পানি একটুও নেই।
উঃ—হিরো কাপ।
৫৩। এক বৃক্ষে ফুটেছে, এক জোড়া ফুল। হীরা মানিক কভু নয়, তার সমতুল।
উঃ—চোখ।
৫৪। এক বুড়ির আছে বারোটি ছেলে। তার বারো ঘরে থাকে এখন টি ছেলে।
উঃ—বৎসর।
৫৫। এক গাছে বহু ফল, গায়ে কাটা কাঁটা। পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে আঠা।
উঃ—কাঠাঁল।
৫৬। এক শালিকের তিন মাথা, দেহ মুখে আঠা। বাক্সের ভিতর ফেলি তবু, যায় দেশ বিদেশ।
উঃ—চিঠি।
৫৭। এ কোন ব্যাটা শয়তান, থাকে বসে ধরে কান।
উঃ—চশমা।
৫৮। রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ না নেয় লুটে
উত্তর: রানার।
৫৯। সাজালে সাজে বাজালে বাজে, আবার সে লাগে রান্নার কাজে।
উত্তর: মাটির হাঁড়ি।
৬০। এমন কোন জিনিস যা সবার কাছে থাকে কারোর ছোট হয়, আবার কারোর বড়ো হয়।
উত্তর: মন।
৬১। দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি কিভাবে?
উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।
৬২। কোন মা ভাত দেয় না।
উত্তর: সিনেমা।
৬৩। গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।
উত্তর: বাদাম ভাজা।
৬৪। জল ছাড়া নদী,পাথর ছাড়া পাহাড় এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।
উত্তর: একটি ম্যাপে।
৬৫। কোন ফুল ,ফুল নয়।
উত্তর: বিউটিফুল।
৬৬। কোন বরকে সবাই চায়।
উত্তর: খবর।
৬৭। আমি তুমি একজন দেখিতে একরূপ আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তর: নিজের ছবি।
৬৮। কোন সে শয়তান নাকে বসে ধরে কান
উত্তর: চশমা।
৬৯। আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই, ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’ কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
৭০। কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে, কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই
৭১। আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম। সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম।’ কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি
৭২। আমি নিজে খাই না, আমি নিজের মুখে অন্যকে খাওয়াই আমি কে।
উঃ চামচ।
৭৩। মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৭৪। আমাকে না পেলে, সবাই করে হায় হায়, ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৭৫। শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট
৭৬। শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী
৭৭। হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী
৭৮। বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ
৭৯। একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটাঘোড়া চলে গেল, ঘড়িটার কটা বাজবে।
উত্তরঃ বারোটা।
৮০। শহর থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ
৮১। ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?
উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।
৮২। ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।
উত্তরঃ হাঁচি।
৮৩। বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।
উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।
৮৪। বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।
৮৫। ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
৮৬। শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
৮৭। মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
৮৮। হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
৮৯। চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।
উত্তরঃ পালকি।
৯০। জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।
উত্তরঃ কচুরি পানা।
৯১। কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।
৯২। কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।
৯৩। বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
৯৪। চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
৯৫। হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?
উত্তরঃ দোকানদ্বার।
৯৬। নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
৯৭। শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
৯৮। একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
৯৯। শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
১০০। চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
১০১। সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
১০২। তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
১০৩। বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।
উত্তরঃ কলা গাছ।
১০৪। গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?
উত্তরঃ বাদাম।
১০৫। এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।
উত্তরঃ টাকা।
১০৬। হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।
উত্তরঃ সার্ট।
১০৭। শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
১০৮। পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
১০৯। হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।
১১০। আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি।
১১১। শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী।
১১২। দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।
উত্তরঃ ঘড়ি।
১১৩। আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
১১৪। শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট।
১১৫। পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
১১৬। মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
১১৭। কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে ১১৮। শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
১১৯। রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
উত্তরঃ আগুন।
১২০। বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।
১২১। একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?
উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।
১২২। যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?
উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।
১২৩। শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয়, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল
১২৪। ১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?
উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।
১২৫। পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ
১২৬। তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তরঃ নরওয়ে।
১২৭। কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে কত থাকে বাকী?
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য
১২৮। আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি
১২৯। আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
১৩০। কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
১৩১। উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়।মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
১৩২। আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি, দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
১৩৩। কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা। লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
১৩৪। শুঁড় দিয়ে করি কাজ নই আমি হাতি, পরের উপকার করি তবু গাই লাথি।
উত্তর: ঢেঁকি।
১৩৫। কোন জিনিসের head আছে tail আছে কিন্তু body নেই।
উত্তর: কয়েন।
অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?
উত্তর: জুতো।
১৩৬। আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন ,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।
উত্তর: উকুন।
১৩৭। বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।
উত্তর: অসুখ।
১৩৮। কি টানলে ছোট হয়।
উত্তর: সিগারেট।
১৩৯। কোন কার চলে না।
উত্তর: কুকার।
১৪০। বেড়ে যদি যায় একবার, কোনো ভাবেই কমে না।
উত্তর: বয়স।
১৪১। প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে, হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তর: নৌকা।
১৪২। কোন জিনিস বাচ্চা থেকেই বুড়ো।
উত্তর: বুড়ো আঙ্গুল।
১৪৩। আমার উপর বৃষ্টি পড়ে তবু আমি ভিজে যাই না আমি কে।
উত্তর: জল।
১৪৪। বুদ্ধিমান হলে বুদ্ধির দাও পরিচয়,
১+১ কখন ৩ হয়।
উত্তর: যখন কোন বাচ্চা অঙ্ক ভুল করে।
১৪৫। তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে
উত্তর: বকুল ফুল।
দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ
দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা এমন ধরনের ধাঁধা যা মজার, কৌতুকপূর্ণ এবং একটু খেয়ালী স্বভাবের হয়। এগুলো সাধারণত হাস্যকর হয় এবং অনেক সময় উত্তরটা সরল হলেও, ভাবতে গেলে একটু বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা ছোটদের কাছে যেমন মজার, বড়দের কাছেও দারুণ বিনোদনের উপাদান।
আরো পড়ুন:- ইংরেজি প্রবাদ বাক্য
১। এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়। তিনটি তাল পড়লে তারা, সমান ভাগে পায়-
উত্তর:: বাপ, ছেলে, নাতি
২। এক সাথে সাতটা রঙ, কোথায় থাকে বলো। না পারলে বুঝবো, তুমি বিজ্ঞানে নও ভালো।
উত্তর:: রংধনু সহজ
৩। তিন অক্ষরে নাম তার, যাতে তৈরি তাতেই ভাসে, শেষের অক্ষর বাদ দিলে বিয়ের পিঁড়িতে বসে
উত্তর: বরফ কঠিনমজার
৪। বল কি তার নাম, যার দাঁত আছে কিন্তু কামড় দেওয়া নয় তার কাম?
উত্তর: চিরুনি কঠিনমজার
৫। কোন বাসায় শুধু দুই জন থাকে, কিন্তু কোনো দরজা, জানালা কিংবা ছাদ কিছুই থাকে না?
উত্তর: ভালোবাসায় মজার
৬। আমি পড়ে গেলে ছোট হয়ে যাই কিন্তু যে আমাকে দেখে হাসে আমিও তাকে দেখে হাসি, বলো আমি কে?
উত্তর: আয়না
৭। তিন অক্ষরে নাম তার পানিতে বাস করে, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে স্বাদে মিষ্টি করে। বল কি তার নাম?
উত্তর: মাগুর কঠিনমজার
৮। মেঘের ডাকে জল ছেড়ে ডাঙায় উঠে পড়ে মানুষ তার মাঠে পেলে নিয়ে যায় ঘরে।
উত্তর: কইমাছ মজারসহজ
১০। সমুদ্রে জন্ম আমার থাকি সবার ঘরে একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে
উত্তর: লবণ মজারসহজ
১১। একজন সাঁতারু জলে ডুবে সাঁতার কাটলো চিত সাঁতারও কাটলো কিন্তু তার চুল ভিজলোনা এটা কিভাবে সম্ভব?
উত্তর: সে টাকলা ছিলো মজারসহজ
১২। কোথায় নদী আছে কিন্তু জল নেই পাহাড় আছে কিন্তু পাথর নেই দেশ আছে কিন্তু লোক নেই?
উত্তর: মানচিত্র কঠিনমজার
১৩। হাত আছে পা নেই মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।
উত্তর: জামা কঠিনমজার
১৪। কি নাম তার বলনা মাথা কাটলে চলে আর মাথা না কাটলে চলে না।
উত্তর: পেন্সিল কঠিনমজার
১৫। আমি তোমাকে দুটো জিনিস দেবো যার একটি, সব সময় বসে থাকে কখনো দাঁড়ায় না, আর দ্বিতীয়টির ক্ষুধা এত বেশি তাকে যতই দেবে ততই খাবে। বল কি নাম জিনিস দুটির?
উত্তর: পাথর ও আগুন মজার
১৬। কি তার নাম যে, বউয়ের বাপের দুলালী, আমার বাড়ি এলে খায় গালি?
উত্তর: শালী মজার
১৭। কে সকালে মাথা হারায় কিন্তু রাত হলেই তা ফিরে পায়?
উত্তর: বালিশ কঠিনমজার
১৮। বলতো কি এই মামার নাম, যে দিনে দেখা দেয় কিন্তু তাকে দেখা যায়না, আর রাত্রে সে থাকলেও তার দেখা পাওয়া যায় না?
উত্তর: সূর্য মামা কঠিনমজার
১৯। এক ঘরে এক থাম। বল কি তার নাম
উত্তর: ছাতা কঠিনমজার
২০। এক গাছে তিন তরকারী, আজব কথা বলি হাড়ি
উত্তর: কলাগাছ কঠিনমজার
২১। কোন জিনিস নিজেরটা দেখা যায় কিন্তু বাপের টা দেখা যায় না?
উত্তর: বিয়ে মজার
২২। মানুষ কখন নিজের গালে নিজেই চড় মারে?
উত্তর: যখন গালে মশা বসে সহজ
২৩। কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?
উত্তর: পুকুর সহজ
২৪। কোন সে রসিক চাঁন, নাকে বসে ধরে কান?
উত্তর: চশমা মজার
২৫। কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা?
উত্তর: আঠার হাজার মজার
২৬। আমি থাকি খালে তুমি থাকো ডালে তোমার আমার দেখা হবে মরণের কালে
উত্তর: মাছ আর লঙ্কা মজার
২৭। ঢাকায় আছে টাকায় আছে বাংলাদেশে নাই, কলকাতায় দুটো আছে সারা বিশ্বে নাই
উত্তর: ক মজার
২৮। কোন গাছের নামে শীতের পোশাক আছে?
উত্তর: শাল মজার
২৯। জলের জন্তু নয়, তবু জলে বাস করে। হাত নেই পা নেই, তবু সাঁতার কাটে!
উত্তর: নৌকো কঠিনমজার
৩০। পৃথিবীর মতো গোল, কিন্তু পৃথিবী নয়, পাতার মতো সবুজ, কিন্তু পাতা নয়, রক্তের মতো লাল, কিন্তু রক্ত নয়, বল দেখি উত্তর:টা কি?
উত্তর: তরমুজ মজার
৩১। ডাব না খেলে কি হয়?
উত্তর: নারিকেল মজার
৩২। জিনিসটা ঠান্ডা কিন্তু ফুঁ দিয়ে খেতে হয়
উত্তর: বাদাম মজার
৩৩। মরা জ্যান্তকে (জীবিত) খায়। জ্যান্ত মরাকে খায়। বলতো কি?
উত্তর: আন্তা বা মাছ ধরার ফাঁদ মজার
৩৪। এমন একটি কাপের নাম বলতো দেখি ভাই, যে কাপেতে চা চিনি, দুধ পানি একটুও নাই
উত্তর: হিরো কাপ মজার
৩৫। লেজ দিয়ে সমুদ্র থেকে পানি খায়। মাথায় আগুন নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
উত্তর: প্রদীপ, চেরাগ বা হারিকেন মজার
৩৬। না থাকলে খায়। থাকলে কেমনে খাবে?
উত্তর: গরুর মুখে টোনা মজার
৩৭। একলা তাকে যায় না দেখা সঙ্গী পেলে বাঁচে, আঁধার দেখে ভয়ে পালায় আলোয় ফিরে আসে!
উত্তর: ছায়া মজার
৩৮। গরু দুধ দেয়, মুরগি ডিম দেয়, এমন কে আছে যে দুধ-ডিম একসাথে দেয়!
উত্তর: দোকানদার
৩৯। ফলের উপর পাতার মুকুট শরীর ভরা চোখ বয়সকালে মিষ্টি সে ফল নুন দিয়ে খায় লোক!
উত্তর: আনারস মজারসহজ
৪০। কোন পোকার খাবার মানুষ চুরি করে খায়?
উত্তর: মৌমাছির মজার
৪১। কোন জিনিস গাছে সবুজ দোকানে কালো বাড়িতে আনলে লাল?
উত্তর: চা মজার
৪২। পাখি নই তবুও আছে লেজ মাথা পাখা। উরে উরে যাই তবু যেথা ইচ্ছা সেথা।
উত্তর: উরোজাহাজ মজার
৪৩। অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা?
উত্তর: জুতো
৪৪। পেট ভরে না তবু সর্ব প্রাণি খায়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।
উত্তর: বাতাস সহজ
৪৫। কোন জিনিস সবসময় গরম থাকে?
উত্তর: গরম মসলা সহজ
হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
হাসির ধাঁধা হলো এমন ধাঁধা, যা মজার এবং কৌতুকপূর্ণ। এগুলো সাধারণত প্রশ্ন-উত্তরের মতো হয় এবং উত্তর শুনলেই হাসি আসে। হাসির ধাঁধার লক্ষ্য মানুষকে আনন্দ দেওয়া এবং চিন্তার পাশাপাশি একটু মজা যোগ করা।
আরো পড়ুন: গণিতের জনক কে
১। জন্মে ছিল ফর্সা সাদা কাজের জন্য কালো এক ডুব খায় এক গাদা মাছ নামটি তাহার বল।
উত্তরঃ জাল।
২। শৈশবে সে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ বৃদ্ধকালে দাড়ির জটা মাঝখানে সুরঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
৩। চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
৪। শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
৫। কেমন স্বভাব তোর এ কেমন ধারা রাত্রে থাকিলে শুয়ে দিনে র’লি খাড়া।
উত্তরঃ মাদুর।
৬। সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার, শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার শব্দটি ব্যবহার না করে, তুমি কি টানা তিন দিনের নাম বলতে পারবে?
উত্তরঃ গতকাল, আজ এবং আগামীকাল।
৭। চীনের মানুষ জাপানের মানুষের চেয়ে বেশি ভাত খায়। কেন?
উত্তরঃ চীনের জনসংখ্যা জাপানের চেয়ে বেশি ।
৮। তিন বর্ণে নাম আছে এক দেশ, মধ্যের বর্ণ বাদ দিলে খেতে লাগে বেশ।
উত্তরঃ ভারত ।
৯। কতো কি খেলে, একবার গেলে, ফিরে তুমি এলে, কিন্তু হিয়! বৃদ্ধকালে আমায় ছেড়ে গেলে!
উত্তরঃ দাঁত ।
১০। আমি যখন এলাম, তুমি কেনো এলে না, তুমি যখন এলে, তিন বর্ণে নাম আমার বিদ্যানের সাথি, মাথাটা কেটে ফেললে হই মাপকাঠি।
উত্তরঃ কাগজ ।
১১। হাত-পা নেই তার বুক পেতে চলে, নিজেকে গোপন করে কারো পরশ পেলে।
উত্তরঃ শামুক ।
১২। সব কথার মানে সেইখানে আছে, শেষের দুটি দেখ মাঠতেই পাবে।
উত্তরঃ অভিধান ।
১৩। হাত আছে পা নেই, বুক তার ফাটা। মানুষ গিলে খায়, নাই তার মাথা। আমি যাকে আনতে গেলাম তাকে দেখে ফিরে এলাম। সে যখন চলে গেল তারে আমি নিয়ে এলাম।
উত্তরঃ বৃষ্টির জল ।
১৪। নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
১৫। তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।
উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি
১৬। লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।
উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।
১৭। জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।
উত্তরঃ বরফ।
১৮। উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।
উত্তরঃ জাল।
১৯। আমি সবসময় আপনার সামনে এবং আপনার পিছনে নেই. আমি কি?
উত্তরঃ ভবিষ্যৎ।
২০। একটি ছেলে একটি বল যতদূর পারে নিক্ষেপ করে এবং কেউ এটি স্পর্শ না করেই তার কাছে ফিরে আসে। কিভাবে?
উত্তর: তিনি বলটি সোজা উপরে ছুড়ে দেন।
২১। একটি জিনিস না খেয়ে কি পরিপূর্ণ হতে পারে?
উত্তরঃ চাঁদ।
২২। আমি ১০০ গজ লম্বা হতে পারি কিন্তু আপনি আমাকে আপনার হাতে ধরে রাখতে পারেন। আমি কি?
উত্তরঃ সুতার একটি বল।
২৩। জলবিহীন হ্রদ, পাথরবিহীন পাহাড়, আর বিল্ডিংবিহীন শহর কি আছে?
উত্তরঃ একটি মানচিত্র।
২৪। কিসের অনেক চোখ আছে কিন্তু দেখতে পায় না?
উত্তরঃ একটি আলু।
২৫। আমি যত বেশি সেখানে আপনি কম দেখতে পারেন. আমি কি?
উত্তর: অন্ধকার।
২৬। স্পর্শ না করে আপনি সহজেই কী ভেঙে ফেলতে পারেন?
উত্তর: একটি প্রতিশ্রুতি।
২৭। আমি বেঁচে নেই, কিন্তু আমি এখনও মরতে পারি। আমি কি?
উত্তরঃ একটি ব্যাটারি।
২৮। আমার পা নেই। আমি কখনই হাঁটব না তবে সর্বদা দৌড়াই। আমি কি?
উত্তরঃ একটি নদী।
২৯। আমার ডানা আছে, আমি উড়তে পারি, আমি পাখি নই তবুও আমি আকাশে অনেক উঁচুতে উঠি। আমি কি?
উত্তর : একটি বিমান।
৩০। কি হাত আছে কিন্তু তালি দেয় না?
উত্তরঃ একটি ঘড়ি।
৩১। যে ব্যক্তি এটি তৈরি করেছে সে এটি চায় না। যে লোকটি কিনেছে তার দরকার নেই। যার প্রয়োজন সে জানে না। আমি কি সম্পর্কে কথা বলছি?
উত্তর: একটি কফিন।
৩২। একই মায়ের দ্বারা একই দিনে দুটি সন্তানের জন্ম হয় কিন্তু তারা যমজ নয়। এটা কিভাবে সম্ভব?
উত্তর: তারা ত্রিপল!
৩৩। কোন মাসে মানুষ সবচেয়ে কম ঘুমায়?
উত্তরঃ ফেব্রুয়ারি। এটি সবচেয়ে ছোট মাস!
৩৪। কেন কঙ্কাল পার্টিতে গেল না?
উত্তর: কারণ তার সঙ্গে যাওয়ার মতো কোনো শরীর ছিল না।
৩৫। কি ধরনের খুনী ফাইবার পূর্ণ?
উত্তরঃ সিরিয়াল কিলার।
৩৬। কথা বলা তোতাপাখির চেয়ে বুদ্ধিমান কোন প্রাণী?
উত্তর: একটি বানান মৌমাছি!
৩৭। আমি দুধ দেই এবং আমার একটি শিং আছে, কিন্তু আমি একটি গরু নই। আমি কি?
উত্তরঃ দুধের ট্রাক।
৩৮। একটি ঘর কি পরেন?
উত্তরঃ Ad-dress.
৩৯। সকালের নাস্তায় কোন দুটি জিনিস আপনি কখনই খেতে পারবেন না?
উত্তর: লাঞ্চ এবং ডিনার।
৪০। অল্প বয়সে লম্বা আর বুড়ো হলে ছোট কী?
উত্তর: একটি মোমবাতি
৪১। গাড়ি ডানদিকে ঘুরলে কোন টায়ার সরে না?
উত্তর: অতিরিক্ত টায়ার
৪২। কি নেমে আসে কিন্তু উপরে উঠে না?
উত্তর: বৃষ্টি
৪৩। যদি একটি বৈদ্যুতিক ট্রেন দক্ষিণে ভ্রমণ করে তবে ধোঁয়া কোন দিকে যাচ্ছে?
উত্তর: ধোঁয়া নেই; এটি একটি বৈদ্যুতিক ট্রেন!
৪৪। কোন ধরনের ব্যান্ড কখনও সঙ্গীত বাজায় না?
উত্তর: একটি রাবার ব্যান্ড
৪৫। চাঁদ তার খাওয়া শেষ করতে পারল না কেন?
উত্তর: সে পূর্ণ ছিল।
৪৬। কি একশ অঙ্গ আছে, কিন্তু হাঁটতে পারে না?
উত্তর: একটি গাছ
৪৭। একটি মুখ এবং দুটি হাত আছে কিন্তু কোন বাহু বা পা নেই?
উত্তরঃ একটি ঘড়ি।
৪৮। আপনি একটি অসুস্থ নৌকা কোথায় নিয়ে যাবেন?
উত্তরঃ ডকের দিকে।
৪৯। কেন মাছি কম্পিউটারে অবতরণ করেনি?
উত্তর: তিনি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবকে ভয় পেতেন।
৫০। কোন রক গ্রুপে চারজন বিখ্যাত পুরুষ রয়েছে, কিন্তু তাদের কেউ গান গায় না?
উত্তরঃ মাউন্ট রাশমোর।
৫১। একটি মৌমাছি কিভাবে স্কুলে যায়?
উত্তর: একটি গুঞ্জন!
৫২। খরগোশ কোন ধরনের সঙ্গীত শোনে?
উত্তর: হিপ হপ!
৫৩। কোন ধরনের ঘরে কোন দরজা বা জানালা নেই?
উত্তরঃ একটি মাশরুম
৫৪। দশজন মহিলা একটি ছোট ছাতার নীচে ফিট করার চেষ্টা করেছিল, তাদের কেউ ভিজেনি। তারা এটা কিভাবে করল?
উত্তর: বৃষ্টি হয়নি!
৫৫। কেন নিউজিল্যান্ডে বসবাসকারী একজন মহিলাকে অস্ট্রেলিয়ায় কবর দেওয়া হবে না?
উত্তর: কারণ সে বেঁচে আছে।
৫৬। তুমি আমাকে খেতে কিনবে কিন্তু আমাকে খাবে না। আমি কি?
উত্তর : একটি প্লেট।
৫৭। আমি আপনাকে সব সময় অনুসরণ করি এবং আপনার প্রতিটি পদক্ষেপ অনুলিপি করি, কিন্তু আপনি আমাকে স্পর্শ করতে বা ধরতে পারবেন না। আমি কি?
উত্তরঃ তোমার ছায়া।
৫৮। আমি পালকের মতো হালকা কিন্তু শক্তিশালী মানুষও আমাকে এক মিনিটের বেশি ধরে রাখতে পারে না। আমি কি?
উত্তর: শ্বাস।
৫৯। আমি সবসময় আসব কিন্তু আজ আর কখনও আসব না। আমি কি?
উত্তরঃ আগামীকাল।
৬০। কি কথা বলতে পারে না কিন্তু কথা বললে উত্তর দেবে?
উত্তর: একটি প্রতিধ্বনি।
৬১। পরিষ্কার হলে কালো এবং নোংরা হলে সাদা কি?
উত্তর: একটি চকবোর্ড।
৬২। কিসের প্রচুর সূঁচ আছে কিন্তু সেলাই করা যায় না?
উত্তর: একটি ক্রিসমাস ট্রি।
৬২। কুকুর এবং গাছের মধ্যে কি মিল আছে?
উত্তরঃ ছাল।
৬৪। কোনটিতে প্রবেশ করা সত্যিই সহজ কিন্তু সেখান থেকে বের হওয়া সত্যিই কঠিন?
উত্তর: ঝামেলা।
৬৫। আপনি প্রতিদিন কি খেতে পারেন কিন্তু কখনই খান না?
উত্তরঃ টুথপেস্ট।
৬৬। দাদা ছাতা নিয়ে বৃষ্টিতে বেড়াতে গেলেন কিন্তু চুল ভিজেনি। এটা কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃ দাদা টাক।
গণিতের ধাধা উত্তর সহ
গণিতের ধাঁধা এমন ধাঁধা যা আপনার বুদ্ধি ও গাণিতিক দক্ষতাকে পরীক্ষা করে। এগুলোতে সংখ্যার খেলা, লজিক, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং কখনো কখনো কৌতুকও থাকতে পারে। গণিতের ধাঁধা খুবই চমকপ্রদ কারণ এগুলো আপনার মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে এবং চ্যালেঞ্জিং অনুভূতি দেয়।
আরো পড়ুন: অংক কাকে বলে
১। ২০ টি আপেল এবং ১০ টি ঝুড়ি আছে। প্রতিটি ঝুড়িতে কতটি আপেল থাকবে?
উত্তর: ২ টি আপেল
২। একটি ট্রেন চলাচল করছে সায়ের সাড়ে ৩ টায়। তা এখন কত সময়ে পৌঁছতে হবে, যদি ৪৫ মিনিট ধরে ওই স্থানে পৌঁছা যায়?
উত্তর: সায়ের সাড়ে ৩ টার পর ট্রেন সায়ের ৩: ৪৫ টায় পৌঁছবে, অর্থাৎ ১৫ মিনিটে।
৩। যদি ৫ লোক ৫ মিনিটে ৫ দোকানে পৌঁছে, তাদের ৫০ লোক কত সময়ে পৌঁছতে পারে?
উত্তর: তাদের পৌঁছতে যাবে একই ৫ মিনিটে
৪। টি কাপ সময়ে কতটি কাপে দুটি বাচ্চা খেতে পারে?
উত্তর: একটি কাপে
৫। একটি পায়ে পাঁচটি আঙ্কেল আছে। প্রতি আঙ্কেল একটি পায়ে ব্রেসলেট পরেছে। সম্পূর্ণ সংখ্যা কতগুলি ব্রেসলেট আছে?
উত্তর: ৫ টি
৬। যদি ৬ টি পর্যায় সহ ১৮ বস্তি থাকে, তবে প্রত্যেক বস্তির সংখ্যা কত?
উত্তর: ৩
৭। ১২৫ টি বড় গোলাপ সহ ৫ টি ছোট গোলাপ আছে। কতগুলি মোট গোলাপ আছে?
উত্তর: ১২৫ টি
৮। টাকায় 10টি আপেল বিক্রি করে এক বিক্রেতা 40 % লাভ করে। তবে সে এক টাকায় কতগুলি আপেল কিনেছিল?
উত্তর: 14 টি আপেল
ব্যাখ্যা : এক টাকায় বিক্রি হয় 10 টি আপেল।
৯। ১০০ টি প্যারাচুট সহ পাঁচটি প্লেন আছে। প্লেন প্যারাচুট নিয়ে কতগুলি প্যারাচুট বের করতে হবে?
উত্তর: ১০০ টি
১০। পাঁচটি সংখ্যা ১, ৩, ৫, ৭, ৯ আছে। এদের মধ্যে কোন দুটি সংখ্যা যোগ করলে ১৫ হয়?
উত্তর: ২ টি আপেল
১১। যদি ৪ টি আইসক্রিম ২০ টাকা করে তাহলে ৫ টি আইসক্রিম কত টাকা করবে?
উত্তর: ২৫ টাকা
১২। ব্যাখ্যা : একটির দাম ২০/৪ = ৫ তাহলে ৫ টি আইসক্রিমের দাম ৫x ৫=২৫ যদি ৩ বন্ধু মিলে তাদের বয়স যোগ করলে ৫০ হয়। সবাই একসময়ে কত বছরে?
উত্তর: ১০ বছর
১৩। যদি ২০ টি প্রাপ্তির মাধ্যমে ৪০ বৃদ্ধি হয়, তবে প্রতি প্রাপ্তির সাথে কতটি বৃদ্ধি হল?
উত্তর: ২ টি
১৪। ২০ টি বই সহ ৩ টি পেন্সিল আছে। পেন্সিল প্রতি বইয়ে কতটি পেন্সিল থাকবে?
উত্তর: ১ টি
১৫। ১৫ টি সংখ্যা আছে, সবচেয়ে ছোট এবং সবচেয়ে বড় সংখ্যা যদি তৈরি করতে হয়, তবে কি সংখ্যা বড়?
উত্তর: ১৫
১৬। যদি ৩ সাঁতারে দিয়ে ৩ মিনিটে ৩ পিঠা তৈরি হয়, তবে ১০০ সাঁতারে কতটি পিঠা তৈরি হবে?
উত্তর: ৩ পিঠা
ব্যাখ্যা : ৩ মিনিট এ ৩ টি পিঠা তৈরী হওয়ার পর র পিঠা তৈরী হবেনা। কারণ সাঁতার বাড়ালে পিঠা বাড়বে না। সময় টাও বাড়াতে হবে।
১৭। একটি বাপ-পুত্র দুটির জন্য বয়সের যোগফল ৩৬ এবং বয়সের গুণফল ২৯৫। তাদের বয়স কত?
উত্তর: বাপের বয়স ২৯ এবং পুত্রের বয়স ৭
শেষ কথা: ধাঁধা সমাধান করা কেবল মজারই নয়, এটি মানসিক ও ব্যক্তিগত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের বুদ্ধিমত্তা বাড়াতে এবং সমস্যার সমাধানে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি আনতে সাহায্য করে।এটি কেবল বুদ্ধি বাড়ায় না, এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্যও প্রস্তুত করে। ধাঁধা সমাধান তাই ছোট-বড় সবার জন্য উপকারী।