১। শব্দের প্রথমে যদি এ-কার থাকে এবং তারপর ই( ি ), ঈ (ী), উ (ু), ঊ (ূ), এ (ে), ও (ো), য়, র , ল, শ এবং হ থাকলে সাধারণত এ অবিকৃতভাবে উচ্চারিত হয়। যেমন:- তেল, মেকি
২। সংখ্যাবাচক শব্দের গোড়ায় এ থাকলে সাধারণত তার উচ্চারণ অ্যা হয়। যেমন:- এক (অ্যাক) এগারো (অ্যাগারো)
৩। মূলে ই কার বা ঋ-কারযুক্ত ধাতু প্রাতিপদিকের সঙ্গে আ-কার যুক্ত হলে সেই ই-কার এ-কার রূপে উচ্চারিত হবে, কখনও অ্যা-কার হবে না। যথা: কেনা, মেলা, মেশা ইত্যাদি।
৪। এ-কারযুক্ত এক ধ্বনিদল বা একাক্ষর ধাতুর সঙ্গে আ-প্রত্যয়যুক্ত হলে, সাধারণত সেই এ কারের উচ্চারণ “অ্যা” হয়ে থাকে। যেমন:- খেলা
৫। এক ধ্বনিদল বা একাক্ষর সর্বনাম পদের এ সাধারণত স্বাভাবিকভাবে অর্থাৎ অবিকৃত এ কার রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন:- কে, সে (শে)
আরো পড়ুন
বাংলা উচ্চারণের নিয়ম
Tnx for this information