মাইকেল মধুসূদন দত্ত ২৫ জানুয়ারি, ১৮২৪ সালে শার জেলার কেশবপুরের কপোতাক্ষ নদীর তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘কৃষ্ণকুমারী’ (১৮৬১) বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি।
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট কবিতার নাম- ‘বঙ্গভাষা’
- মাইকেল মধুসূদনের প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থের নাম- The Captive Lady (ইংরেজিতে লিখিত) মধুসূদনের প্রথম প্রকাশিত বাংলা গ্রন্থের নাম- ‘শর্মিষ্ঠা
মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাটক
কৃষ্ণকুমারী | পদ্মাবতী |
মায়াকানন |
মাইকেল মধুসূদন দত্তের কাব্যগ্রন্থ
তিলোত্তমাসম্ভব | চতুর্দশপদী কবিতাবলী |
বীরাঙ্গনা | ব্রজাঙ্গনা |
মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন
একেই কি বলে সভ্যতা | বুড়ো সালিকের ঘাড়ে রোঁ |
মাইকেল মধুসূদন দত্তের উক্তি
১ | হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন; তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি, পর-ধন-লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমণ পরদেশে, ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচরি। (বঙ্গভাষা) |
২ | কেলিনু শৈবালে; ভুলি কমল-কানন। (বঙ্গভাষা) |
৩ | জন্মিলে মরিতে হবে,/ অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে জীবন-নদে। (বঙ্গভূমির প্রতি) |
৪ | সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে। সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে। (কপোতাক্ষ নদ) |
৫ | অলীক কনাট্য রঙ্গে, মজে লোক রাঢ়ে ও বঙ্গে। (শর্মিষ্ঠা-প্রস্তাবনা) |
৬ | ওরে বাছা, মাতৃকোষে রতনের রাজি, এ ভিখারী দশা তবে কেন তোর আজি। (বঙ্গভাষা) |
আরো পড়ুন:-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়